কবিতা হাওড়ের কথা
হাওড়ের কথা
মোঃজাহাঙ্গীর আলম
প্রতিবছর অনুষিঠ হয় হবিগঞ্জের বাহুবল নৌকা দৌড়,
শত সহস্র দর্শক যায় দেখতে, ছেড়ে তাদের বাড়ি ঘর।
রউআইল দেখার আগে দেখবো মোরা গ্রাম মহব্বতপুর ও বক্তারপুর,
শিক্ষার আলো ছড়াচ্ছে গ্রাম দুটির বিদালয়ে, এগিয়ে যাচ্ছে শিখারসুর।
রউআইল, বক্তারপুর, মহব্বতপুর এই তিন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়,
লেখাপড়া করছে অনেক ছাত্র-ছাত্রি হয়েছেন তারা প্রতিষ্ঠিত, মু্রব্বিরা কয়।
অত্র গ্রামগুলোতে আছে সমস্যা হাওাড়ের কারনে অবহালিত
ভবিষৎতে হবে আলোকিত, জন প্রতিনিধিরা যদি করায় উন্নতি
মহব্বতপুর, সার পুর, বক্তারপুর, রউআইল গ্রামগুলতে আছে সমস্যা
সহস্রাব্দের বিশ্বায়নের যুগে বাপক উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় নিতে হবে ববস্থা
শিক্ষার্থীরা যায় বিদ্যালয়, আছে বিদ্যালয়ে পাকা সেতু,
নিয়োমিত উপস্থিত হয় তারা দিন যায়, মাস যায়, যায় ষড়ঋতু।
বিদ্যালয়ের অবকাঠামো মজবুত কিন্তু মাঠ বড় না,
দরকার উন্নত বিদ্যুত ব্যাবস্থা, উন্নত দরজা জানালা।
পরিবেশ উন্নত করার জন্য দরকার বারান্দা লোহার বেষ্টনী,
মাটি ভরাটে মাঠ উচু সমতল হলে, পৌছাবে না বারান্দায় পানি।
অত্র বিদ্যালয়গুলোতে দরকার অভিজ্ঞ শিক্ষক, শিক্ষার আলো ছড়ানোর জন্য
বার্ষিক চুড়ান্ত নৌকা দৌড় প্রতিযোগীতায়
উপস্থিত হন গুনী ব্যক্তিগণ হাওড়বাসী হয় ধন্য।
চিকিৎসা স্বাস্থ্য সেবা উন্নত করার জন্য দরকার
কমিউনিটি ক্লিনিক সরকারি,
আর্সেনিক মুক্ত পানি পান করার জন্য গ্রামে ও বিদ্যালয়ে
নলকুপ ব্যাবস্থা খুব দরকারী।
হাত্তড়ের মানুষের জন্য দরকার
বন্যাশ্রয় কেন্দ্র যদি তারা হন বন্যার্ত,
চাই নিবেদিত প্রাণ, যারা করবেন তাদের
আর্তমানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত।
হাওড় এলাকায় এই চারটি গ্রাম উন্নয়ন হলে বিনির্মান হবে ডিজিটাল বাংলাদেশ,
নিরক্ষর মুক্ত হবে সকল গ্রাম,
উন্নয়নের ছোঁয়া ও সভ্যতা পাবার জন্য হাওড়বাসী গণ
চালিয়ে যাচ্ছে তাদের আজীবন সংগ্রাম।
No comments
Thanks for your comment.