যে কথা গুলো আমাকে প্রকৃতি প্রেমিক বানিয়েছে এবং প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু নোট।
যে কথা গুলো আমাকে প্রকৃতি প্রেমিক বানিয়েছে এবং প্রকৃতি সম্পর্কে কিছু নোট।
মানুষের প্রেমে না পড়ে প্রকৃতির প্রেমে পড় প্রকৃতি তোমায় ঠকাবে না।
উচু উচু ভবনে যখন সবুজ প্রকৃতি দেখি ভালো লাগে। তাই Roof Gardening সংস্কৃতি চর্চার অংশ হতে পারে।
বাড়ির পাশে কিছু জায়গা থাকলে ফলের গাছ লাগান এবং সংরক্ষণ করুণ।
এই পৃথিবীতে যদি মৌমাছি না থাকে তাহলে মানুষের নিশ্চিহ্ন হতে সময় লাগবে চার বছর -- আলবার্ট আইনস্টাইন (এক পাউন্ড মধু তৈরী করতে ৫৫০ টি মৌমাছি কে লক্ষ লক্ষ ফুলে ভ্রমণ করতে হয়)
হেলিকপটারে চড়ে যদি বিল্ডিং এর সকল ছাদে সবুজ বনায়ন দেখা যেত !!!
বেতনভুক্ত এক জন লোক একশত বিল্ডিং এর বাগান এর যত্ন নিতে পারে।
পৃথিবীর সকল বিল্ডিং এর ফাঁকা ছাদে গাছপালা না থাকুক, সোলার প্যানেল থাকলেও দুঃখ ছিল না।
পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্রে যারা কৃষকভাই-বোন আছেন তাদের কৃষি কাজ এর জন্য সরকার থেকে কিছু টাকা দেওয়া উচিত। কৃষি শ্রেণীর মানুষদের রাষ্ট্রিয় আলাদা সম্মান করা দরকার। কৃষক শ্রেণীর মানুষদের কেউ যেন অসম্মান না করে বিষয়টি সারা পৃথিবী ব্যাপী আলোচনা করা হক।
ফলের গাছ শুধু পরিবেশকে অক্সিজেন দিয়ে সতেজ রাখে না, ফল খাবার লোভে অনেক পাখি আসে গাছে গাছে। যার ফলে পরিবেশের হারিয়ে যাওয়া ভারসাম্য রক্ষা হয়।
পরিবেশ রক্ষা, সৌন্দর্যবর্ধন এবং শহুরে জীবনের ইটপাথর থেকে কিছুটা দূরে থাকতে আজকাল নাগরিকদের মধ্যে গাছপালার প্রতি আকর্ষণ বেড়েছে।
সোনালু, কৃষ্ণচূড়া ও জারুল- এই তিনটে ফুল আমায় মুগ্ধ করে।
বেত গাছ এমন একটি আর্শীবাদ যা শক্ত কাঠ ও ধাতুর অভাব দূর করতে সাহায্য করবে।
পৃথিবীতে আশ্চর্যজনক কিছু অদ্ভুত গাছঃ
Titan Arum
Hydnora Africana
Ugly Plant
Rafflesia Arnddii
Basketball Plant
Dancing Plant
Stone Plant
Nepenthes Attenboroughi
প্রকৃতি স্বীকার করেছেন সৃষ্টিকর্তা সৌন্দর্য পছন্দ করেন তাহলে আমরা কেন সৌন্দর্য পছন্দ করি না?
ভেন্না গাছ কেন এত অবহেলিত ?
ভেন্নার তেল ডিজেলের বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। নানা ধরনের প্রাচীন চিকিৎসা ঔষধি কবিরাজি কাজে ব্যবহার করা যায়।
যে সকল মানুষ প্রকৃতই বুদ্ধিমান এবং চিন্তাশীল তাঁরা কেবল অন্যান্য জীব জন্তুর ন্যায় জীবনবৃত্তেই শুধু মাত্র নিজেকে আবদ্ধ রাখতে চাননা। তাঁরা পৃথিবীটাকে কেবল সময় কাটানোর জায়গা হিসাবে বেছে নিতে পারেন না। তাঁরা জগৎ বাসীর কল্যাণে আত্ম নিয়োগ করে জীবন টা কে সুন্দর করে বানিয়ে নিতে চান। তাঁরা মনে করেন এই সুন্দর মানব জীবন টা আমি পেয়েছি কাটানোর জন্য নয়।এই জীবন বা এই ক্ষণস্থায়ী জীবদ্দশা পেয়েছি এটা বানানোর জন্য। অর্থাৎ জগৎ বাসীর কল্যাণে আত্ম নিয়োগ করাটাই জীবন টাকে বানিয়ে যাওয়া।
এখন মহান বন্ধুদের নিকট পরামর্শ বা আবেদন আপনাদের জীবন কিভাবে কাটাবেন তা সম্পূর্ন আপনাদের এক্তিয়ার ভুক্ত বিষয়। আপনাদেরই সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনারা এই মহা মূল্যবান জীবনটা কাটিয়ে যাবেন ? নাকি সার্বিক কল্যাণে মহা মূল্যবান জীবনটাকে উৎসর্গ করে বানিয়ে যাবেন।ধন্যবাদ।
“যারা গাছ বজায় রাখতে পারবে না, তারা শীঘ্রই এমন একটি পৃথিবীতে বাস করবে যা মানুষকে ধরে রাখতে পারে না।” – বরিস নেলসন
আসলে পৃথিবীতে সব থেকে শান্তির কাজ টা হচ্ছে বুক ভরে নিশ্বাস নেয়া।এক ফোটা অক্সিজেনের মূল্য জীবনের শেষ মুহুর্তে সবাই বোধ করে যায় কিন্তু তখন আর কিছু করার থাকে না।জীবন স্রষ্টার হাতে।তবুও যতদিন বাঁচি বুক ভরে নিশ্বাস নিতে চাই।কোলাহল ছেড়ে সবুজের মাঝে বাঁচতে চাই।
আসুন নিজের পৃথিবী নিজে গড়ি,বাঁচার মতো বাঁচি। আমাদের পৃথিবীকে বাঁচাই।
ভিন্নচোখের এই পদক্ষেপ হয়ে উঠুক সবুজ পৃথিবী গড়ার জন্য আপনার আমার চেতনা।
আসুন গড়ে তুলি সবুজ প্রাণের সবুজ পৃথিবী (Copy from নাহিদ হাসান বাঁধন)
মোট গাছ লাগিয়েছি - ১৪ টি
যথাঃ হরতকি (০১), রঙ্গন (০১), কমলা (০১), গোলেনুর (০১), ঘৃতকুমারী (০২), ক্যাকটাস (০১), কদবেল (০১), নিম (০১), লেবু (০১), আম (০১), কদম (০৩)।
সমাজবিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা যায়, শিকারজীবি সমাজ ব্যাবস্থায় নারী পুরুষ সমান ছিল এবং সবাই সম্পদ সমান ভাবে ভোগ করতো। আদি থেকেই তারা ঈশ্বরের অনুসন্ধান করতো। তারা বৃহৎ আশ্চর্যকর কিছু দেখলেই তাকে ঈশ্বর গণ্য করতো। যেহেতু মেয়েরা স্বতন্ত্র আরেকটি মানুষের জন্ম দিতে পারতো তাই তাদের দেবী ভাবা হতো। সেকারণেই শুরু হয়েছিল মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার। মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মেয়েরাই প্রথম করে কৃষির আবিষ্কার।
বীজ থেকে চারা হয়, চারা থেকে গাছ এটা মেয়েরাই প্রথম আবিষ্কার করে। তারাই প্রথম চাষ করে। পুরুষরা ছিল শিকারী ও সংগ্রাহক। কিন্তু তারা সব সময় খাদ্য সংগ্রহে সফল হত না। তারা কিছু আনতে পারুক বা না পারুক, মেয়েরা সব সময় পরিবারকে নিশ্চিত ভাবে খাদ্য যোগান দিয়ে যেত। তাই তাদের খুব আদর ও সম্মান ছিল। কিন্তু যখন থেকে চাষের কাজে পশুকে লাগানো হল (আগে পশুর কাজটাও মেয়েরাই করত) তখন থেকেই পুরুষের আধিপত্যর শুরু। কারণ পশুশিকার ও পশুপালন তাদের কাজ ছিল। তারা বলতে লাগল, এটা "আমার" জমি। এটা "আমার" গাছ। এইভাবে "আমার" সম্পত্তির সৃষ্টি হল। আমার সম্পত্তি, আমার নারী, আমার সন্তান ইত্যাদি ইত্যাদি। এই কৃষি ভিত্তিক সমাজের কারণেই উদ্বৃত্ত জমা এসেছে আর উদ্বৃত্ত জমাটার কারণেই এসেছে শ্রেণি। ফলে এক দিকে যেমন সমাজে বৈষম্য স্মৃষ্টি হল, পাশাপাশি মাতৃতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থারও পরিবর্তন ঘটিয়ে পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার প্রবর্তন হল। এই পট পরিবর্তনের পেছনে বড় অবদান রাখে ধর্মীয় গুরুরা। যদিও মেয়েরা এখনও চাষের কাজে আপাদমস্তক ডুবে থাকে। কিন্তু চাষের কৃতিত্ব সব পুরুষের হয়ে যায়। লোকে বলে "চাষী ভাই"; "চাষী বোন" নয়।
বৃক্ষরোপণের ওপর গুরুত্বারোপ করে মহানবী (সা.) বলেন, ‘যদি কোনো মুসলমান একটি বৃক্ষ রোপণ করে অথবা কোনো শস্য উৎপাদন করে এবং তা থেকে কোনো মানুষ কিংবা পাখি অথবা পশু ভক্ষণ করে, তবে তা উৎপাদনকারীর জন্য সদকাস্বরূপ গণ্য হবে।’ (বুখারি: ২৩২০, মুসলিম: ১৫৬৩)।
অন্য হাদিসে রয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তি বৃক্ষরোপণ করে তা ফলবান হওয়া পর্যন্ত তার পরিচর্যা ও সংরক্ষণে ধৈর্য ধারণ করে, তার প্রতিটি ফল যদি নষ্টও হয়, তার বিনিময়ে আল্লাহ তাআলা তাকে সদকার নেকি দেবেন।’ (মুসনাদে আহমাদ: ১৬৭০২)। হাদিসে আরও বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি কোনো বৃক্ষ রোপণ করে, আল্লাহ তাআলা এর বিনিময়ে তাকে ওই বৃক্ষের ফলের সমপরিমাণ প্রতিদান দেবেন।’ (মুসনাদে আহমাদ: ২৩৫৬৭)।
হজরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যদি নিশ্চিতভাবে জানো যে কিয়ামত এসে গেছে, তখন হাতে যদি একটি গাছের চারা থাকে, যা রোপণ করা যায়, তবে সেই চারাটি রোপণ করবে।’ (বুখারি, আদাবুল মুফরাদ: ৪৭৯; মুসনাদে আহমাদ: ৩/ ১৮৩)। আরও ইরশাদ করেছেন, ‘কিয়ামত এসে গেছে, এমন অবস্থায় তোমাদের কারও হাতে যদি ছোট একটি খেজুরের চারা থাকে, তাহলে সে যেন চারাটি রোপণ করে দেয়।’ (মুসনাদে আহমাদ: ১২৯০২ ও ১২৯৮১; আদাবুল মুফরাদ: ৪৭৯; মুসনাদে বাজজার: ৭৪০৮)।
বৃক্ষরোপণ, পরিচর্যাকরণ ও সংরক্ষণ সবারই দায়িত্ব। বৃক্ষ সংরক্ষণের নির্দেশ ও নিধনে হুঁশিয়ারি দিয়ে নবীজি (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি বিনা প্রয়োজনে গাছ কাটবে, আল্লাহ তার মাথা আগুনের মধ্যে নিক্ষেপ করবেন।’ (আবু দাউদ: ৫২৪১, বায়হাকী: ৬/১৪০।
গাছ লাগানো সদকায়ে জারিয়া। মহানবী (সা.) বলেছেন, ‘যখন কোনো মুসলিম গাছ লাগায় অথবা কোনো ফসল বোনে আর মানুষ ও পশুপাখি তা থেকে খায়, এটা রোপণকারীর জন্য সদকা হিসেবে গণ্য হয়।’ (বুখারি: ২৩২০)। যত দিন পর্যন্ত রোপণকৃত গাছটি জীবিত থাকবে ঠিক তত দিন যত প্রাণী, পশুপাখি ও মানুষ সে গাছ থেকে ফুল, ফল ও ছায়া অর্থাৎ যেকোনো উপকার পাবে, তা রোপণকারীর আমলনামায় সদকায়ে জারিয়া হিসেবে লেখা হবে। রোপণকারী ব্যক্তি যদি মারাও যান তাহলে তাঁর আমলনামায় এ সওয়াব পৌঁছাতে থাকবে। যদি না জানিয়ে গাছ থেকে কোনো ফল খায় বা নিয়ে যায় তাতেও রোপণকারীর আমলনামায় সওয়াব পৌঁছে যাবে।
১৯ টি উদ্ভিদ প্রজাতির তিনটি জিনের ৪১টি সিকোয়েন্স যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল লাইব্রেরি অব মেডিসিনের ডাটাবেজের জিন ব্যাংকে জমা দেওয়া হয়েছে। সেগুলো সংরক্ষণের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে। এক্সেশন নম্বর— MW080682, MW506862, MW547015, MW349122, MW534274, MW589550, MW349123, MW534275, MW589551, MW091545, MW506863, MW349125, MW534276, MW349121, MW080683।
No comments
Thanks for your comment.